মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রক্রিয়া
মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেস ফর বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ান ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হতে হলে বাংলাদেশি স্টুডেন্টদের অবশ্যই কিছু বিষয় বিবেচনা করে বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি শুধু পড়াশোনার উদ্দেশ্যে যান তবে সে অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। আবার যদি পড়াশোনার পাশাপাশি চাকরি করার উদ্দেশ্যে যান তবে সেই অনুযায়ী ইউনিভার্সিটি নির্বাচন করতে হবে। বাংলাদেশি স্টুডেন্ট কিভাবে মালয়েশিয়া ভিসা প্রসেস করবে সেটি বর্ণনা করব।
মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেস ফর বাংলাদেশি
আবেদন প্রক্রিয়াঃ
১। ইউনিভার্সিটির তথ্য সংগ্রহ
প্রথমে শিক্ষার্থীকে অবশ্যই মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা নিতে হবে। শিক্ষার্থীরা বিশ্বস্ত এবং নির্ভরযোগ্য কোনো এডুকেশন কনসাল্টেন্সি ফার্ম থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নিতে পারবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকেও প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নেওয়া যায়। সোশ্যাল মিডিয়া, উইকিপিডিয়া এবং গুগল থেকে এখন খুব সহজেই তথ্য জেনে নেওয়া যায়।
২। স্টুডেন্টের ডকুমেন্ট চেকিং
শিক্ষার্থী তার পছন্দের বিষয় এবং পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় অনুযায়ী আবেদন করতে পারবে। আবেদন করার আগে শিক্ষাগত যোগ্যতার সকল সনদ এবং পাসপোর্ট অনুযায়ী নিজের নাম, মা-বাবার নাম এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য ভালোভাবে যাচাই করে নিতে হবে। শিক্ষার্থীদের এসএসসি, এইচএসসিসহ সকল শিক্ষাগত সনদে উল্লেখিত নিজের নাম, মায়ের নাম, বাবার নাম এবং জন্ম তারিখ এর সাথে পাসপোর্টের মিল থাকতে হবে।
অনেক স্টুডেন্ট আমাদেরকে জিজ্ঞেস করে থাকেন তাদের পাসপোর্টে যদি প্রফেশন প্রাইভেট সার্ভিস দেওয়া থাকে তাহলে কি স্টুডেন্ট ভিসায় মালয়েশিয়া তে আসতে পারবেন
উত্তর হচ্ছে:
জ্বি আপনি পারবেন, পাসপোর্টে প্রফেশন প্রাইভেট সার্ভিস অথবা স্টুডেন্ট অথবা বিজনেস থাকলেও আপনি মালয়েশিয়াতে স্টাডি করতে আসতে পারবেন. এটা নিয়ে সমস্যা হবে না। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন গ্লোবাল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর সাথে।
১)ব্যাচেলর প্রোগ্রামে যদি কোনো শিক্ষার্থী মালয়েশিয়া যেতে চায় সেক্ষেত্রে তাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে তার SSC,HSC ও Diplomaএর GPA/CGPA নুন্যতম ২.৫০ হতে হবে।কারন GPA/CGPA ২.৫০ এর কম হলে মালয়েশিয়ান ইমিগ্রেশন থেকে তার এডমিশন প্রসেস গ্রহণযোগ্য হবেনা।
২) Master’s প্রোগ্রামে যদি কোনো শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চায় তবে মনে রাখতে হবে তার সর্বনিম্ন CGPA যেনো ২.৫০ হয়।যদি CGPA ২.৫০ এর কম থাকে তবে তার ব্যাচেলর ডিগ্রির মেজর বিষয়ের উপড় নুন্যতম একটি job experience থাকতে হবে।
২০০১ সাল থেকে বাংলাদেশ এর শিক্ষাবোর্ড এ Grade point (CGPA) system চালু হয়। ২০০১ সালের পূর্বে যে সকল স্টুডেন্ট এর SSC, HSC ও BSC সার্টিফিকেট ও transcript রেজাল্ট এ Division system এ আছে, তাদের অবশ্যই নিজ নিজ school, College, University হতে রেজাল্ট Division system এর পাশাপাশি Grade point (CGPA) এ রুপান্তর করে নিতে হবে। রেজাল্ট Division system এ থাকলে EMGS কতৃপক্ষ সেটা গ্রহন করেনা।
ব্যাচেলর প্রোগ্রামে যদি কোনো শিক্ষার্থী মালয়েশিয়া যেতে চায় সেক্ষেত্রে তাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে তার SSC,HSC ও Diplomaএর GPA/CGPA নুন্যতম ২.৫০ হতে হবে।কারন GPA/CGPA ২.৫০ এর কম হলে মালয়েশিয়ান ইমিগ্রেশন থেকে তার এডমিশন প্রসেস গ্রহণযোগ্য হবেনা।
Master’s প্রোগ্রামে যদি কোনো শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চায় তবে মনে রাখতে হবে তার সর্বনিম্ন CGPA যেনো ২.৫০ হয়।যদি CGPA ২.৫০ এর কম থাকে তবে তার ব্যাচেলর ডিগ্রির মেজর বিষয়ের উপড় নুন্যতম একটি job experience থাকতে হবে।
৩। বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার জন্য যে ডকুমেন্টস লাগবে।
ফাউন্ডেশন প্রগ্রামঃ
- পাসপোর্ট স্ক্যান কপি (আবেদন করতে শুধু ইনফোরমেশন পেজ কিন্তু অফার লেটার আসার পর সকল পেজের স্ক্যান কপি)
- ছবি ( সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড- ৩৫*৪৫ মিলিমিটার, সাদা শার্ট বাদে অন্য কালারের সার্ট পরতে হবে)
- এসএসসির সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্ট এর স্ক্যান কপি।
ডিপ্লোমা প্রগ্রামঃ
- পাসপোর্ট স্ক্যান কপি (আবেদন করতে শুধু ইনফোরমেশন পেজ কিন্তু অফার লেটার আসার পর সকল পেজের স্ক্যান কপি)
- ছবি ( সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড- ৩৫*৪৫ মিলিমিটার, সাদা শার্ট বাদে অন্য কালারের সার্ট পরতে হবে)
- এসএসসির সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্ট এর স্ক্যান কপি।
- IELTS সার্টিফিকেট কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি চাইতে পারে আর না থাকলেও চলবে।
ব্যাচেলর প্রগ্রামঃ
- পাসপোর্ট স্ক্যান কপি (আবেদন করতে শুধু ইনফোরমেশন পেজ কিন্তু অফার লেটার আসার পর সকল পেজের স্ক্যান কপি)
- ছবি ( সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড- ৩৫*৪৫ মিলিমিটার, সাদা শার্ট বাদে অন্য কালারের সার্ট পরতে হবে)
- এসএসসির সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্ট এর স্ক্যান কপি।
- এইচএসসি অথবা ডিপ্লোমা সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্ট এর স্ক্যান কপি লাগবে।
- IELTS সার্টিফিকেট কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি চাইতে পারে আর না থাকলেও চলবে।
মাস্টার্স প্রগ্রামঃ
- পাসপোর্ট স্ক্যান কপি (আবেদন করতে শুধু ইনফোরমেশন পেজ কিন্তু অফার লেটার আসার পর সকল পেজের স্ক্যান কপি)
- ছবি ( সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড- ৩৫*৪৫ মিলিমিটার, সাদা শার্ট বাদে অন্য কালারের সার্ট পরতে হবে।
- বিএসসির সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্ট এর স্ক্যান কপি লাগবে।
- IELTS সার্টিফিকেট অথবা MOI (কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি চাইতে পারে আর না থাকলেও চলবে).
- সিভি.
মাস্টার্স প্রগ্রাম ( By Research):
- পাসপোর্ট স্ক্যান কপি (আবেদন করতে শুধু ইনফোরমেশন পেজ কিন্তু অফার লেটার আসার পর সকল পেজের স্ক্যান কপি)
- ছবি ( সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড- ৩৫*৪৫ মিলিমিটার, সাদা শার্ট বাদে অন্য কালারের সার্ট পরতে হবে।
- বিএসসির সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্ট এর স্ক্যান কপি লাগবে।
- IELTS সার্টিফিকেট অথবা MOI (কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি চাইতে পারে আর না থাকলেও চলবে).
- সিভি.
- Research Proposal লাগবে (তবে কিছু ইউনিভার্সি Research Proposal ছাড়াও ভর্তি হওয়ার সুযোগ দিয়ে থাকেন)
পি এইচ ডি প্রগ্রাম(By Research):
- পাসপোর্ট স্ক্যান কপি (আবেদন করতে শুধু ইনফোরমেশন পেজ কিন্তু অফার লেটার আসার পর সকল পেজের স্ক্যান কপি)
- ছবি ( সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড- ৩৫*৪৫ মিলিমিটার, সাদা শার্ট বাদে অন্য কালারের সার্ট পরতে হবে।
- বিএসসির সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্ট এর স্ক্যান কপি লাগবে।
- IELTS সার্টিফিকেট অথবা MOI (কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি চাইতে পারে আর না থাকলেও চলবে).
- সিভি.
- Research Proposal লাগবে (তবে কিছু ইউনিভার্সি Research Proposal ছাড়াও ভর্তি হওয়ার সুযোগ দিয়ে থাকেন)
শুধুমাত্র পিএইচডির ক্ষেত্রে রিসার্চ প্রোপোজাল অনুমোদন না হলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার ইস্যু হবে না।
ছবির সাইজ হতে হবে ৩৫-৪৫ মিলিমিটার। ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড অবশ্যই সাদা হতে হবে। ছেলেদের ক্ষেত্রে সাদা রঙের শার্ট প্রযোজ্য নয়। সাদা ছাড়া অন্য যেকোনো রঙের জামা/শার্ট ব্যবহার করতে হবে।
৫। মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন কিভাবে করবেন
আবেদন ২ ভাবে করা যাবে। ১) সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২) অথোরাইজড এজেন্টের মাধ্যমে।
৬। অফার লেটার গ্রহন
আবেদন সঠিকভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর অ্যাপ্লিক্যান্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটি অফার লেটার পাবে। অফার লেটার গ্রহণ করে চেক করে নিতে হবে। অফার লেটার প্রাপ্তির সময় নির্ভর করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর। কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২/৩ কর্মদিবসের মধ্যে অফার লেটার পাওয়া যায়। আবার কিছু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পেতে ১৪ কর্মদিবসও লেগে যেতে পারে। এটা মূলত নির্ভর করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার আসার পর শিক্ষার্থীকে ইএমজিএস ফি পরিশোধ করতে হবে।
৭। ইএমজিএস ফি কিভাবে পরিশোধ করতে হবে
ইএমজিএস ফি দুইভাবে পরিশোধ করা যায়- বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে অথবা সরাসরি ইএমজিএস কর্তৃপক্ষের কাছে।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইএমজিএস সরাসরি ইএমজিএস কর্তৃপক্ষকে পরিশোধ করতে হয়। যেমনঃ (University Malaysia Pahang), (University Malaysia Kelantan).
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এর ইএমজিএস প্রাইভেট বিশ্ব দ্যালয়কে পরিশোধ করতে হয়। যেমন: (Asia Pacific University), (SEGi University).
আধা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্ষেত্রে ইএমজিএস দুই ধাপে পরিশোধ করতে হয়। যেমন: ইউনিটেন বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বমোট ৩১৫০ রিংগিত পরিশোধ করতে হয়। এ ক্ষেত্রে প্রথম ধাপে ২২৫০ রিংগিত ইএমজিএস ফি পরিশোধ করতে হয়। পরবর্তীতে বিশ^বিদ্যালয়ের টিউশন ফি ৯০০ রিংগিত পে করতে হয়।
পেমেন্ট করার ১৪ কর্মদিবসের মধ্যে শিক্ষার্থী Education Malaysia Global Service সাইটে গিয়ে তার পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ইএমজিএস চেক করতে পারবে।
ইএমজিএস এর জন্য ছবি অবশ্যই সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড হতে হবে। ছবির সাইজ ৩৫-৪৫ মিলিমিটার হতে হবে। ছেলেদের ক্ষেত্রে সাদা রঙের শার্ট প্রযোজ্য নয়। সাদা ছাড়া অন্য যেকোনো রঙের জামা/শার্ট ব্যবহার করতে হবে।
৮। মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসা কিভাবে চেক করবেন
ইএমজিএস স্ট্যাটাস ৫% হলে বোঝা যাবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইএমজিএস এপ্রুভ হয়েছে।
ইএমজিএস স্ট্যাটাস ৫% থেকে ১৫% হতে সাধারণত ৪ থেকে ৭ দিন সময় লাগে।
ডকুমেন্টস-এ যদি কোনো ধরনের সমস্যা থাকে বা সিজিপিএ ২.৫০ এর কম থাকে তাহলে অনেক ক্ষেত্রে ইএমজিএস স্ট্যাটাস ১৫% হলে কালার হলুদ হতে পারে।
যখন ইএমজিএস স্ট্যাটাস ৩২% হবে তখন EMGS Approval Letter Download করার অপশন পাওয়া যাবে।
ইএমজিএস স্ট্যাটাস ৩২%-৩৫% হয়ে গেলে অ্যাপ্লিকেশন প্রগ্রেস এ গিয়ে চেক করতে হবে।
ইএমজিএস স্ট্যাটাস ৭০% সম্পন্ন হলে ইভাল লেটার ডাউনলোড করা যাবে। এরপরই ই-ভিসার জন্য অ্যাপ্লাই করা যাবে।
৯। তারপর Air ticket reservations/flight booking করতে হবে।
১০। ই-ভিসা এবং ফ্লাইট বুকিং হয়ে গেলে ইউনিভার্সিটিতে টিউশন ফি পে করতে হবে।
১১। ঢাকা এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশনের নিয়ম কানুন
১২। মালয়েশিয়াতে পৌঁছানোর পরে মেডিকেল করতে হবে।
স্টুডেন্ট মালয়েশিয়াতে পৌঁছানোর পরে তাকে অবশ্যই মেডিকেল করতে হবে মনে রাখতে হবে স্টুডেন্ট যদি মেডিকেলে পাশ না করে বা মেডিকেলে যদি ফিট না হয় তাহলে ভিসা পাবেন না, দেশে ব্যাক করতে হবে অথবা অবৈধভাবে এদেশে বসবাস করতে হবে.
আমরা কিছু মেডিকেল সেন্টারের লিস্ট এখানে দিচ্ছি স্টুডেন্ট চাইলে এই লিঙ্ক এ মেডিকেল সেন্টারে গিয়ে মেডিকেল টি সম্পন্ন করতে পারেন মেডিকেল করতে টাকা লাগবে না সম্পূর্ণ ফ্রি।
EMGS Registered Malaysian Clinic
মেডিকেল করতে যাওয়ার সময় অবশ্যই আপনাকে পাসপোর্টটি সাথে নিয়ে যেতে হবে।
মেডিকেল সেন্টারে যাওয়ার পর আপনাকে একটি অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম দেওয়া হবে ফরমটি সুন্দরভাবে পূরণ করবেন এবং জমা দিবেন
তারপরে আপনার মেডিকেল শুরু হবে মেডিকেলে আপনার চক্ষু পরীক্ষা, এক্সর্ ব্লাড টেস্ট এবং ইউরিন টেস্ট করবে। মেডিকেল সম্পন্ন হওয়ার পর ইএমজিএস স্ট্যাটাস ৭৫% আপডেট হবে। এরপর পাসপোর্ট সাবমিট করলে ইএমজিএস স্ট্যাটাস ৮০% আপডেট হবে।
১৩। ইউনিভার্সিটিতে পাসপোর্ট এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জমা দিতে হবে। জমা দেওয়ার পর ইএমজিএস স্ট্যাটাস ৮৫% আপডেট হবে। কিছুদিনের মধ্যে সেটি ৯০% হবে।
১৪। অ্যাপ্লিক্যান্ট যখন পাসপোর্ট এবং অন্যান্য ডকুমেন্টস ইউনিভার্সিটি থেকে ফেরত নিবে তখন ইএমজিএস স্ট্যাটাস ১০০% সম্পন্ন হবে।
উপরের ধাপগুলো পর্যায়ক্রমে সম্পন্নের মাধ্যমে মালয়েশিয়ান ইউনিভার্সিটিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।