বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড ই-ভিসা কিভাবে আবেদন করবেন
এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন কিভাবে বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড ই-ভিসা আবেদন করা যায়।
বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড ই-ভিসার জন্য কীভাবে আবেদন করবেন
বর্তমানে থাইল্যান্ডের ই ভিসা আবেদন করার প্রক্রিয়া অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। এখন ছেলে যে কেউ ঘরে বসে যে কেউ ই ভিসার আবেদন করতে পারবে। নিচে পুরো আবেদন প্রক্রিয়াটি দেয়া হলো:
যে কেউ আমাদের অ্যাডমিশন কনসালটেন্টের কাছে আবেদন করতে পারেন
ইমেইল: Ceo@globalassistant.info
হোয়াটসঅ্যাপ, IMO, LINE, WeChat: +60182632721
প্রথম ধাপ: রেজিস্ট্রেশন এবং আবেদন
১. সবার প্রথমে আপনাকে ওয়েব সাইটে ভিজিট করতে হবে, লিংকটিতে ভিজিট করে – https://www.thaievisa.go.th/
২. আপনাকে একটা অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে:
– একটা অ্যাকাউন্ট থেকে সর্বোচ্চ আপনি দশ জনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
– আপনার নিজের পাসপোর্ট এর বায়োডাটা পেজ এবং ছবি যুক্ত করবেন ( ফাইলটি অবশ্যই জেপিজি হইতে হবে, ৩ এমবির অবশ্যই নিচে হতে হবে)।
– পাসপোর্টে যে সকল তথ্য দেয়া আছে সেগুলোও ফর্মে সঠিকভাবে পূরণ করবেন, কোনভাবে যাতে ভুল না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।
৩. আপনার যাবতীয় তথ্য এবং ডকুমেন্টগুলো যুক্ত করবেন:
– এখানে কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপনার প্রয়োজন হবে যেমন ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
– আপনি বর্তমানে যদি চাকরি/ব্যবসা/স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনার কোম্পানি অথবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ডকুমেন্টগুলো জমা দিতে হবে।
৪. টুরিস্ট ভিসার কিছু ধরন রয়েছে যেমন:
ভিসা ফি টাকা:
– টুরিস্ট ভিসা সিঙ্গেল এন্ট্রির জন্য ৩৫০০ টাকা দিতে হবে
– টুরিস্ট ভিসা মাল্টিপল এন্ট্রির জন্য ১৭,000 হাজার টাকা দিতে হবে।
৫. এম্বাসি নির্বাচন করতে হবে:
– বাংলাদেশ থেকে যারা আবেদন করবেন তারা শুধুমাত্র ঢাকার রয়েল থাই এম্বাসির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
দ্বিতীয় ধাপ: পেমেন্ট করার প্রক্রিয়া
১. পেমেন্ট ইনফো সামারি শিট থাকবে। আবেদন করার পর আপনি এই সিটিতে কিওয়ার্ড কোড এবং রেফারেন্স নম্বর থাকবে।
২. পেমেন্ট কোথায় করবেন:
– [Commercial Bank of Ceylon](https://www.combank.net.bd/thaievisa)-এর ওয়েবসাইটে যান। আপনি যখন ভিসা ফি পেমেন্ট করে ফেলবেন তখন আপনি কি প্লাটফর্মে আপলোড করতে হবে।
– তারা পেমেন্টটি নিশ্চিত হলে আপনাকে ইমেইলের মাধ্যমে একটা ই রিসিপ্ট ইমেইল করা হবে।
তৃতীয় ধাপ: ভিসা অনুমোদন পাওয়া
– আপনি যখন আবেদন করবেন তখন অন্তত দশ কার্যদিবস সময় লাগবে।
– আপনার থেকে কিছু অতিরিক্ত ডকুমেন্ট চাওয়া হতে পারে।
– ভিসা পাওয়ার পর আপনি ই ভিসা প্রিন্ট করে থাই ইমিগ্রেশনে দেখাবেন।